১. বেশি বেশি গল্প-উপন্যাসের বই পড়তে হবে।
২. প্রতিদিন ডায়েরি লেখার অভ্যাস করা যেতে পারে। তাহলে লেখালেখি প্র্যাকটিস হবে। এতে হাতের লেখাও সুন্দর হবে। হাতের লেখা বিচ্ছিরি হলে পত্রিকার সম্পাদকেরা আগ্রহবোধ করেন না।
৩. মাঝেমধ্যে ছোটখাটো গল্প লিখে বাবা-মা বা ভাইবোন, বন্ধুদের পড়ে শোনানো যেতে পারে। তাদের মতামত শুনে একটা ধারণা জন্মাবে।
৪. গল্প-উপন্যাস পড়ার ফাঁকে ফাঁকে মাঝেমধ্যে জোকসও পড়া যেতে পারে। তাহলে সেন্স অব হিউমার ডেভেলপ করবে। লেখালেখিতে মাঝেমধ্যে হিউমার থাকা জরুরি!
৫. জ্ঞান-বিজ্ঞানের বইও বেশি বেশি পড়া উচিত। লেখায় যদি কাহিনির চরিত্রের মাধ্যমে ইনফরমেশন দেওয়া যায়, তাহলে ভালো। অনেক পাঠক লেখালেখিতে ইনফরমেশন খোঁজেন।
৬. চোখ-কান খোলা রেখে চলাফেরা করা উচিত। আমাদের দৈনন্দিন জীবনেই নানান রকম গল্পের প্লট পাওয়া যায়।
৭. সব ধরনের গল্পই লেখার চেষ্টা করতে হবে—ভূত, সায়েন্স ফিকশন, রূপকথা, অ্যাডভেঞ্চার ইত্যাদি।
৮. দেশের বা বিদেশের সব লেখকের একটা অন্তত গল্প বা উপন্যাস পড়া থাকা ভালো। তাহলে ধারণা হবে, বিখ্যাত লেখকেরা কে কেমন লেখেন।
৯. মাঝেমধ্যে পত্রপত্রিকায় লেখা পাঠানো যেতে পারে। তিন মাসের মধ্যে ছাপা না হলে বুঝতে হবে, আরও ভালো লেখা পাঠাতে হবে। তবে হতাশ হলে চলবে না।
১০. আসলে সবার ভেতরেই লেখক হওয়ার ব্যাপারটা আছে, সেটা চর্চা করে বের করে আনতে হবে।