হাল্কের আসল রং ছিল ধূসর। ষাটের দশকে মুদ্রণব্যবস্থা এখনকার মতো স্মার্ট ছিল না। ফলে, রং পৃথক্করণের সময় হাল্কের গায়ের রং হয় সবুজ!
খেয়াল করেছ কি, ‘স্পাইডার-ম্যান’ লেখার সময় ‘স্পাইডার’ ও ‘ম্যান’-এর মাঝে একটা হাইফেন ব্যবহৃত হয়। এমন বানানের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন মার্ভেল কমিকসের সাবেক প্রেসিডেন্ট ও চেয়ারম্যান স্ট্যান লি। তিনি চেয়েছিলেন ‘সুপারম্যান’ ও ‘স্পাইডার-ম্যান’-এর বানানে খানিকটা ফারাক থাক।
সত্তর দশকের মাঝামাঝি সময় মার্ভেল একটা নিয়ম করে। উলভারিন চরিত্রটি যখন কস্টিউম পরবে, তখন তার হাতে লোম থাকবে না। তবে সাধারণ পোশাকের বেলায় থাকলেও থাকতে পারে।
১৯৩৭ সালের ৬ মে বিধ্বস্ত হয় যাত্রীবাহী জার্মান উড়োযান হাইডেনবার্গ। সেই উড়োযানে ওঠার কথা ছিল মার্ভেল কমিকসের প্রতিষ্ঠাতা মার্টিন গুডম্যানের। শেষ মুহূর্তে সিদ্ধান্ত পাল্টেছিলেন মার্টিন!
স্ট্যান লি ও স্টিভ ডিটকোর (‘স্পাইডার-ম্যান’-এর সহস্রষ্টা) সঙ্গে একবার কথা বলার চেষ্টা করেছিলেন মার্টিন গুডম্যান, বিষয় ছিল ওই ‘স্পাইডার-ম্যান’। মার্টিনের যুক্তি ছিল, শিশুরা মাকড়সা পছন্দ করে না। ফলে, তাঁর ধারণা ছিল, ‘স্পাইডার-ম্যান’ তেমন একটা জমবে না।