প্রায় সব নভোচারী মহাকাশে যাওয়ার পরপরই ‘মহাকাশ অসুস্থতা’ (স্পেস সিকনেস) অনুভব করেন। মাথাব্যথা, বমি বমি ভাব ও বমি হওয়ার মতো লক্ষণগুলো মাত্র এক থেকে দুই দিন স্থায়ী হয়।নাসা
২ / ৬
শরীরের তরল শরীরের ওপরের অংশে উঠে আসে। ফলে নভোচারীর ঠান্ডা লাগে, নাক বন্ধ হয় আর মুখ ফুলে যায়।
৩ / ৬
শরীরের নিচের অংশে তরল কমে যাওয়ায় পায়ের দিকে কিছু অসুবিধা অনুভব হয়, যাকে বলে ‘পাখির পা’। পাখির সঙ্গে অবশ্য এর সম্পর্ক নেই।রেড্ডিট
৪ / ৬
হাড় থেকে ক্যালসিয়াম কমে পয়োবর্জ্যের সঙ্গে বের হয়ে যায়। হাড়ের ঘনত্ব কমে গেলে ফ্র্যাকচার হতে পারে। তবে ট্রেডমিলে ব্যায়াম করে নভোচারীরা এটি প্রতিরোধ করেন।স্মিথসোনিয়ান
হৃৎপিণ্ড সংকুচিত হয়ে যায়। তাই হৃৎপিণ্ডকে মহাকাশে গিয়ে এত পরিশ্রম করতে হয় না।গ্রাফিক্স: আমেরিকান কলেজ অব কারডিওলজি
৬ / ৬
ধূলিকণা মহাকাশযানে কোনো দেয়াল বা তলে স্থির হয় না। বাতাসে ভেসে বেড়ায়। মহাকাশচারীদের নাকে ধুলা ঢুকে যায়। ফলে মহাকাশচারীরা দিনে ১০০ বারের বেশি হাঁচি দিতে পারে!ডিসকোভার ম্যাগাজিন