১. বরাবরের মতো শুরুতেই একটি বর্গাকার কাগজ নাও এবং তির চিহ্ন বরাবর ভাঁজ করে ভাঁজ ফিরিয়ে নাও।
২. দুই পাশের ডট করা অংশ দুটি তির চিহ্ন বরাবর মাঝ লাইনে এনে ভাঁজ করো
৩-৪. পুনরায় ডট লাইন বরাবর ভাঁজ করে ভাঁজ ফিরিয়ে নাও।
৫. প্রথমে ওপরের ভাঁজ করা অংশ মেলে ধরো এবং তির চিহ্ন বরাবর এমনভাবে চাপ দিয়ে মিশিয়ে দাও, যাতে ৬ নম্বর চিত্রের মতো পাও।
এবার নিচের অংশও একই কাজ করো।
৬. ডান পাশের ত্রিভুজাকার অংশটি মেলে ধরে ডট লাইন বরাবর বাঁ দিকে ভাঁজ করো।
৭. ৬ নম্বর ধাপের মতো বাকি অংশগুলোতেও একই কাজ করো।
৮. এবার ছোট তিনটি অংশ ডট লাইন বরাবর ভাঁজ করে ভাঁজ ফিরিয়ে নাও।
৯. এবার ত্রিভুজাকার অংশটি তির চিহ্ন বরাবর ওপরে উঠিয়ে নাও।
১০. ৮ থেকে ৯ নম্বর ধাপের অনুরূপে বাকি অংশগুলোতেও একই কাজ করো।
১১. এবার মাঝের ডট করা অংশ চারটি তির চিহ্ন বরাবর মেলে ধরো ও চাপ দিয়ে মিশিয়ে দাও।
১২. এবার চারপাশের হলুদ অংশ চারটি ভেতরের দিকে ভাঁজ করো।
১৩. এবার ছোট এক টুকরা বাদামি রঙের বর্গাকার কাগজ নাও এবং ছবির মতো পরপর দাগ টেনে নাও। এগুলোই হবে সূর্যমুখীর বীজ। এখন ছোট কাগজটির চারটি কোনা মূল কাগজের তির চিহ্নিত চারটি অংশের নিচে প্রবেশ করিয়ে আটকে দাও।
১৪. এই তো হলো সূর্যমুখীর মূল কাঠামো। মাঝখানে বীজ আর চারপাশে পাপড়ি। পাপড়িগুলো সব হলুদ রঙে রাঙিয়ে নাও। চাইলে সবুজ রঙের কাগজ কেটে ছবির মতো দুই পাশে দুটি পাতাও এঁকে নিতে পারো।
***সূর্যের হাসি নিয়ে তোমার হাত শোভা ছড়াবে তোমারই বানানো কাগুজে সূর্যমুখী!