চ্যাটজিপিটির নাম শোনেনি এমন মানুষ খুঁজে পেতে এখন গবেষণার দরকার। এটা নিয়ে ব্যাপক আলোচনা হয়েছে। ফলে যার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম আছে, সে-ই এ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যাপারে জানে। চ্যাটজিপিটিকে কিছু জিজ্ঞেস করলে সে সঙ্গে সঙ্গে উত্তর দেয়। জিজ্ঞেস করতে হয় টেক্সট লিখে। যেমন তুমি জানতে চাও সৌরজগতের সবচেয়ে বড় গ্রহ কয়টি? এ জন্য তোমাকে চ্যাটজিপিটিতে গিয়ে ইংরেজিতে লিখতে হবে, ‘হুইস ইস দ্য লার্জেস্ট প্ল্যানেট অব আওয়ার সোলার সিস্টেম’ বা সংক্ষেপে ‘লার্জেস্ট প্ল্যানেট ইন সোলার সিস্টেম’। দেখবে মুহূর্তের মধ্যে চ্যাটজিপিটি তোমাকে সঠিক উত্তর বলে দিচ্ছে। অর্থাৎ তুমি এখানে টেক্সট দিচ্ছ, চ্যাটজিপিটিও তোমাকে টেক্সট দিচ্ছে।
আবার বিং-এর ইমেজ ক্রিয়েটর কিংবা মিডজার্নিকে ছবি বানিয়ে দিতে বললে একটা ছবি বানিয়ে দেবে। কীভাবে বলবে? ওপরে যেভাবে টেক্সট লিখে কমান্ড করেছ, একইভাবে টেক্সট লিখে বলতে হবে, তুমি কী ধরনের ছবি বানাতে চাও। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা তোমাকে কিছু সময়ের মধ্যে ছবি বানিয়ে দেবে। অর্থাৎ তুমি ইনপুট দিলে টেক্সট, এআই তোমাকে আউটপুট দিল ইমেজ বা ছবি।
একইভাবে তুমি টেক্সট ইনপুট দিয়ে ভিডিওর কমান্ড দিলে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা তোমাকে ভিডিও বানিয়ে দেবে। আর এ কাজটি করবে সোরা নামে একটা এআই। ভিডিওর পাশাপাশি অ্যানিমেশনও বানাতে পারবে এটি। তবে ভিডিও বানাতে পারবে ১ মিনিট দৈর্ঘ্যের।