হোমওয়ার্ক না আনার ছুতো, শুনে হাসবে ভূতও!

বিল্টু প্রায়ই স্কুলে হোমওয়ার্ক না নিয়ে এসে নানা ধরনের অজুহাত দাঁড় করায়। সাবধান! ‘হোমওয়ার্ক আনোনি কেন?’ শিক্ষকের এমন প্রশ্নে বিল্টুর মতো এ রকম উত্তর দিয়ে তুমি আবার ক্লাসে হাসির পাত্র হয়ো না যেন!

আঁকা: শিখা
মানুষের হাতের লেখার নমুনা হিসেবে গত রাতে একটা এলিয়েন আমার হোমওয়ার্কটা চুরি করে নিয়ে গেছে!
আঁকা: শিখা
স্যার, আমাদের দেওয়া হোমওয়ার্কগুলো আপনাকে বাসায় বসে দেখতে হয়। ছাত্র হয়ে আমি কি আপনাকে ‘বাড়ির কাজ’ দিতে পারি বলুন?
আঁকা: শিখা
আর বলবেন না স্যার। আমাদের বাসার টয়লেট পেপার ফুরিয়ে গিয়েছিল। সকালে মাত্র স্কুলের দিকে রওনা হব, এমন সময় বাবা ‘জলদি একটা কাগজ দে তো’ বলে থাবা দিয়ে আমার হোমওয়ার্কের কাগজটা নিয়ে গেল।
আঁকা: শিখা
ম্যাডাম হোমওয়ার্কটা আমার পেছনের পকেটে ছিল। স্কুলে আসার পথে পকেটমার হয়ে গেছে।
আঁকা: শিখা
আমি এত সুন্দর...এত সুন্দর...এতই সুন্দর করে হোমওয়ার্ক লিখেছিলাম যে মা কাগজটা বাঁধাই করে দেয়ালে টাঙিয়ে রেখেছেন। তাই আর সঙ্গে আনতে পারিনি।
আঁকা: শিখা
স্যার আপনি তো গতকাল বলেছিলেন ৩, ৪, ৭, ৯ আর ১২ নম্বর প্রশ্নের উত্তরটা বাসায় লিখতে। সঙ্গে নিয়ে আসতে হবে, সেটা তো বলেননি!
আঁকা: শিখা
হোমওয়ার্ক আর ইরেজার ব্যাগের ভেতর দুটোই একসঙ্গে রেখেছিলাম। ঘষা খেতে খেতে লেখাগুলো মুছে গেছে। এখন দেখি হোমওয়ার্কের কাগজটা ফাঁকা!
আঁকা: শিখা
গতকাল বাসায় ডাকাত পড়েছিল। সোনা, গয়না, টিভি, ফ্রিজ, টাকার সঙ্গে তারা আমার হোমওয়ার্কটাও নিয়ে গেছে।