কিআতে পাঠানো প্রথম চিঠি
প্রিয় কিআ,
আগে কিআ যে পাঠকেরা চিঠি পাঠাত, তারা অনেকেই চিঠির শেষে ছোট্ট করে চিঠি ছাপার অনুরোধ করত (অনুরোধ করতেই পারে)। কিন্তু এখন তার যুগান্তকারী পরিবর্তন সাধিত হয়েছে (অতি গাম্ভীর্যপূর্ণ বাক্য)। এখন অনুরোধ হচ্ছে দলগত, দ্বিপক্ষীয়। এমনকি বই-খাতার মাধ্যমেও (আগে জানতাম, টেলিভিশন, মোবাইল আর রেডিও কথা বলতে পারে। কিন্তু এখন দেখছি বই-খাতাও কথা বলতে পারে)! এই পরিবর্তনের কথা তুলে ধরায় নিশ্চয় আমার জন্য একটা ধন্যবাদ প্রাপ্য। তবে এত বেশি বেশি অনুরোধ না করা এবং না খাওয়াই ভালো। কারণ, কথায় আছে, অনুরোধে ঢেঁকি গেলা। অনুরোধ গিলতে গিলতে কখন না জানি ঢেঁকিটাই গিলে ফেলো (তখন দেখা যাবে, কিআর পাতায় পাতায় শুধু ঢেঁকির ছবি। কী ভয়াবহ কথা)!
আর...সর্বশেষ...ইয়ে...মানে...আমার চিঠিটা প্লিজ ছেপে দিয়ো ( এটা অন্তত কোনো ঢেঁকি গেলা অনুরোধ নয়। বোঝোই তো, কিআর কাছে পাঠানো প্রথম চিঠি)।
মো. মুহতাদিব রাফসান
অষ্টম শ্রেণি, রংপুর জিলা স্কুল, রংপুর
কিআ: যাও, গিলেই ফেললাম আরও একটি অনুরোধের ঢেঁকি। ঢেঁকির ছবি । এখানে দেওয়া হলো।