অভিযোগের চিঠি

চিঠির বক্সছবি: সংগৃহীত

প্রিয় কিআ,

প্রথমেই কিআ পাঠকদের প্রতি দ্রষ্টব্য: তোমরা দয়া করে ‘মোটা হও, মোটা হও’- এই দাবি আর কোরো না। একই কাজ যেমন বারবার করতে ভালো লাগে না, তেমনি একই কথাও বারবার শুনতে ভালো লাগে না। সবকিছুই পরিমিত হওয়া ভালো। একটা বিষয় লক্ষ করো, ভালো না লাগা, বিরক্তি-রাগ-ক্ষোভ-ঘৃণা। যদিও কিআর সিস্টেমে ‘ঘৃণা’ ফাংশনটি নেই, তবু ঝুঁকি নিয়ে কাজ কী?

এবার কিআর প্রতি, চিঠি যথেষ্ট খাটো হয়েছে ছয় মাসের তুলনায়। কত কষ্ট করে যে এত কম লিখেছি, সেটা শুধু আমিই জানি। কিআর প্রচ্ছদগুলোর এ কী অবস্থা! রেটিং দেওয়া সম্ভব নয়। কারণ, আমার হাত দিয়ে কিআর জন্য কম নম্বর উঠবে না। এ বছর ‘পাঠকসংখ্যা’ হওয়ার সম্ভাবনা কতটুকু? আরেকটা বিষয়ে বেশ কষ্ট পেয়েছি, এ বছরও ময়মনসিংহ ‘বিজ্ঞান উৎসব’-এর ভেন্যু হয়নি। হাহ্, কী আর করা! আগামী দিনে হয়তো হবে। ভালো থেকো।

ফাবিহা হামিদ

নবম শ্রেণি, বিদ্যাময়ী সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়, ময়মনসিংহ

কিআ: তোমার চিঠির প্রথম অংশ নিয়ে আমি কিছু বলব না। ওই অংশের উত্তর বাকি পাঠকেরাই দিক, কী বলো? শুধু একটা কথা বলি। কিআর সিস্টেমে ‘ঘৃণা’ ফাংশনটি নেই, খুব দারুণ একটা কথা বলেছ। দামি কথা। আমাদের কারও সিস্টেমেই ঘৃণা ফাংশনটার প্রয়োজন নেই।

চিঠির দ্বিতীয় অংশটাও খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রচ্ছদ নিয়ে তোমাদের অপছন্দের বিষয়টা আমরা গুরুত্বসহকারে নিয়েছি। চেষ্টা করছি প্রচ্ছদে ভিন্নতা আনার। কেমন হচ্ছে, পছন্দ হচ্ছে কি না, তা জানাতে থাকো। এ বছর পাঠকসংখ্যা করার পরিকল্পনা আছে। তবে তা শেষ পর্যন্ত হবে কি না, বলতে পারছি না এখনই। সম্ভাবনা ফিফটি-ফিফটি। আর বিজ্ঞান উৎসবের ভেন্যু ময়মনসিংহে হয়নি দেখে মন খারাপ কোরো না। কিআর কোনো আয়োজন নিয়ে ময়মনসিংহে আসার বেশ ভালো সম্ভাবনা আছে।

আরও পড়ুন