দুই পর্বের চিঠি

বন্ধু বলে কথা। এক ছাতার নিচে মধুর সখ্য। রংপুর, ডুমুরিয়া উপজেলা, খুলনা, ১৩ আগস্ট। ছবি: সাদ্দাম হোসেন

প্রিয় কিআ,

গত সংখ্যায় আমি লিখেছিলাম ধারাবাহিক চিঠির প্রথম অধ্যায়। মনে আছে? ওই যে রেজাল্টের সময় জানলাম, আমার বন্ধু সাদাত ঢাকার স্কুলে ভর্তি হয়েছে? শুনে আকাশ থেকে পড়েছিলাম আমি। এবার লিখছি দ্বিতীয় অধ্যায়।

তো, সাদাত আমার অনেক ভালো বন্ধু ছিল। ও স্কুল থেকে চলে যাওয়ায় মন তো খারাপ হবেই।

৬.১.২০২৫

বিয়াম স্কুলে চতুর্থ শ্রেণির প্রথম দিন। ক্লাসে ঘণ্টা দিল। ওমা! আমি হতবাক! এই যে আমার বন্ধু সাদাত এসেছে। নিজের চোখকে বিশ্বাস করতে পারলাম না। আবার অবিশ্বাসও করতে পারলাম না। সাদাতের সঙ্গে কথা বললাম, ‘আরে, কোথায় গিয়েছিলে ভাই?’ ও বলল, ‘আরে ভাই, আমি নানুবাড়ি গিয়েছিলাম।’

বলো তো, কী একটা কাণ্ড হলো?

বি.দ্র. আগের চিঠিতে আমার নামের পর তৃতীয় শ্রেণি লিখেছিলাম। এবার তা চতুর্থ শ্রেণি।

আবরার মোহাম্মদ তাহমীদ

চতুর্থ শ্রেণি, বিয়াম ল্যাবরেটরি স্কুল অ্যান্ড কলেজ, নওগাঁ

কিআ: ঐতিহাসিক এক চিঠির নজির স্থাপন করলাম আমরা। দুই পর্বের চিঠি। তা–ও আবার এ রকম টুইস্টে ভরপুর! তাহমীদ, তুমি কিন্তু হেভি দুষ্টু।

আরও পড়ুন