আমি তিনটা জাতীয় পুরস্কার পেয়েছি
প্রিয় কিআ,
তোমার সঙ্গে একদমই নতুন পরিচয় আমার। প্রচণ্ড গরমে ঈদের ঘোরাঘুরি যখন পণ্ড এবং ঘরে বসে থাকা ছাড়া যখন আর কোনো উপায় নেই, এমনই এক দিনে বাবা একটা পত্রিকা এনে দিয়ে বলল, ‘এটা পড়।’ আমি প্রথমে পত্রিকাটা উল্টেপাল্টে দেখলাম। ওপরে তোমার নাম লেখা ছিল। পড়তে শুরু করলাম এবং কখন যে শেষ পর্যন্ত পড়ে ফেলেছি, বুঝতেও পারিনি! পড়ে এতটাই মুগ্ধ হয়েছি যে তোমাদের মাসিক সভায় অংশগ্রহণ করতে খুব ইচ্ছা হলো। দেরি না করে রেজিস্ট্রেশন করে ফেললাম। কিন্তু তোমাদের সভায় আমাকে ডাকোনি, তাই আমার খুব মন খারাপ! তুমি জেনে খুশি হবে যে পড়ালেখার পাশাপাশি আবৃত্তি, উপস্থাপনা আর স্কাউটের মতো বিভিন্ন বিষয়ে আমি সফলতার সঙ্গে কাজ করে চলেছি। তুমি জেনে আরও খুশি হবে যে ২০২৩ সালে আমি তিনটা জাতীয় পুরস্কারও পেয়েছি। তোমার সঙ্গেও লেখালেখিসহ বিভিন্ন বিষয়ে কাজ করতে চাই।
সৌমিতা শারমিন
নবম শ্রেণি, মিরপুর সরকারি উচ্চবিদ্যালয়, ঢাকা
কিআ: আরে বলো কী, তোমাকেই তো খুঁজছে বাংলাদেশ। সেই সঙ্গে আমরাও। তুমি তো একটা স্কুলের তারকা। অবশ্যই লেখালেখিসহ বিভিন্ন কাজ তুমি করতে পারবে কিআতে। সাধারণত কিআড্ডার রেজিস্ট্রেশন ফর্ম নিয়ম অনুযায়ী পূরণ না করলে আর সভায় ডাকা হয় না। সে রকম কিছু হয়তো হয়েছে। আশা করি, পরের কিআড্ডাতেই তোমার সঙ্গে দেখা হবে এবং তত দিনে তোমার পুরস্কারের সংখ্যাও বোধ হয় বাড়বে। সে পর্যন্ত ভালো থেকো।