মন ভালো করে দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ পেল কিআ
প্রিয় কিআ,
কেমন আছ? ভালো আছ নিশ্চয়ই! আমি ঠিক কেমন আছি বলতে পারছি না। মাঝেমধ্যে মনে হয়, অনেক ভালোই তো আছি। আবার, মাঝেমধ্যে মনে হয়, জীবনের কোনো শেষ খুঁজে পাচ্ছি না। সব যেন চলছে তো চলছেই। অনেক দিন পর আজ কিআ কিনলাম, তাও আবার নিজের হাতখরচের টাকা দিয়ে। এখন আমি অনেক বড় হয়েছি হয়তো, তবে আমার শৈশব ছিল পত্রিকা, তিন গোয়েন্দা, কিআ... এই সব নিয়েই। কিছুদিন পর আমি বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষায় বসব, কিআতে লেখার বয়স হয়তো আমার এখন নেই, নেই সময়ও। তবে অনেক দিন পর মন ভালো করে দেওয়ার জন্য তোমাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। এই মানসিক চাপের মধ্যেও আনন্দ ফিরে পেয়েছি, এ জন্য তোমাকে ধন্যবাদ।
নিশাত তাসনিম, নরসিংদী বিজ্ঞান কলেজ, নরসিংদী
কিআ: আরে কী বলো, এখনই জীবনের শেষ খুঁজলে চলবে, এখন তো মাত্র শুরু। নানা কিছু চলবে জীবনে, সেখান থেকে পছন্দের বিষয়টা খুঁজে নিতে হবে। এটাই সায়েন্স। আর কিআতে লেখার কোনো বয়স নেই। যে কেউ লিখতে পারে। সময় বের করে লিখে ফেলো। ভালো লাগবে। ধন্যবাদ চিঠির জন্য। ভালো থেকো।