জন্মদিনের চিঠি
প্রিয় কিআ,
অনেক মন খারাপ ছিল। তাই তোমাকে লিখতে বসলাম আমার পঞ্চম চিঠি, যদিও আগের চারটি তুমি ছাপাওনি। এটা নিয়ে মনে অভিমানও রয়েছে আমার। তাই একপ্রকার জেদ করেই লিখতে বসেছি। তোমার সঙ্গে আমার প্রথম দেখা হয়েছিল ২০২১ সালে। এক বন্ধুর কাছ থেকে পাওয়া উপহারের মাধ্যমে। ওর নাম আদিব মাহমুদ। ধুর! তোমাকে তো বলতেই ভুলে গেলাম, আমার জন্মও তোমার মতো অক্টোবর মাসেই। পার্থক্য হলো আমার জন্ম ২০০৯ সালে। আমার একটি দুঃখের বিষয় হলো, আমি একদম গুছিয়ে লিখতে পারি না। আগের চারটি চিঠি না ছাপার কারণ হয়তো এটাই। তোমার আর আমার জন্মদিন উপলক্ষে চিঠিটা ছাপিয়ে দিয়ো প্লিজ, প্লিজ, প্লিজ!
(বি.দ্র.: কিআ পাঠকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। তোমরা ‘মোটা হও, মোটা হও’ প্রতিবাদ দয়া করে বন্ধ করো। অতিরিক্ত কোনো কিছুই ভালো নয়। যেমন দুধ শিশুর জন্য খুবই উপকারী। তাই বলে তাকে দুধের পুকুরে ফেলে দেওয়া যাবে না। তাহলে সে হাবুডুবু খেয়ে মারাও যেতে পারে। সুতরাং অতিরিক্ত কোনো কিছুই ভালো নয়) আজ অনেক লিখেছি, আর নয়। ভালো থেকো। শুভকামনা রইল।
আবদুল্লাহ আল আলিফ
নবম শ্রেণি, আল মাহমুদ আইডিয়াল মাদ্রাসা, নরসিংদী
কিআ: একদম ঠিক বলেছ। অতিরিক্ত কোনো কিছুই ভালো নয়। তবে যে শিশু সাঁতার জানে, তাকে দুধের পুকুরে ফেললেও সমস্যা নাই, সাঁতরে পার হয়ে যাবে। তাই সাঁতারটা সবার শিখে রাখা দরকার। তোমাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা। ভালো থেকো।