দ্য নিউ অ্যাডভেঞ্চার অব ফার্মের মুরগি নিয়ে ৬টি প্রশ্ন
প্রিয় কিআ,
খুবই অন্যায়। অনেক বড় অন্যায়। কোন আক্কেলে এমন ‘শেষ হইয়াও হইল না শেষ’ টাইপ ধারাবাহিক উপন্যাস ছাপলে? আর লেখক আদনান মুকিতই–বা কেমন? হুট করে উপন্যাস শেষে তিনি তো ঝাড়া হাত–পা। আর এদিকে বেচারা আমি...একবার দুঃখে কাঁদছি এমন অদ্ভুত সমাপ্তি দেখে, তো আরেকবার কৌতূহলে পেট ফাটছে কী হতে ‘পারে’ আর ‘পারত’ ভেবে।
তুমি জানো, আমি কিসের কথা ভাবছি। হ্যাঁ, ‘দ্য নিউ অ্যাডভেঞ্চার অব ফার্মের মুরগি’র কথাই বলছি। ভীষণ রাগ হলাম কিন্তু। উপন্যাস নিয়ে একটা প্রশ্নের লিস্টি পাঠাচ্ছি। অন্তত এটার উত্তর দিয়ো।
১. রুশা কীভাবে জানল ইভানকে ওসি মোস্তাফিজ ওর অতীত নিয়ে বলেছে?
২. ওসি মোস্তাফিজের বদলি কি কেবলই কাকতালীয়?
৩. রুশার বিড়াল ফিরিয়ে দেওয়া স্বাভাবিক মনে হয়নি। কেন করল এমন?
৪. জিকো শেষ কলে কী বলতে চেয়েছিল?
৫. রুশা কেন আর ফোন ধরল না?
৬. বিড়ালটার অতীত কী?
উপন্যাস পড়ে মনে হয়নি এটা সুপারন্যাচারাল ঘরানায় লেখা; বরং যুক্তিবাদী থ্রিলার টাইপ কমেডি মনে হয়েছে। তাই ৬ নম্বর প্রশ্নটা করলাম।
ইতি,
তাহিয়া তাউয
কিআ: ওরে বাবা! এত প্রশ্ন। আর কিছু প্রশ্ন থাকলে তো আস্ত উপন্যাসই হয়ে যেত। শুরুতেই ৬ নম্বর প্রশ্নের উত্তরটা বলি। এটাকে মিক্স জনরা কিংবা হাইব্রিড জনরা বলা যেতে পারে, যেখানে একাধিক জনরার মিশ্রণ থাকে। বাকি প্রশ্নগুলোর উত্তর এখন চাও? নাকি ‘দ্য নিউ অ্যাডভেঞ্চার অব ফার্মের মুরগি– ২’ চাও? সেটা আগে জানা দরকার। তবে কিছু প্রশ্নের উত্তর অমীমাংসিত থাকলেও মনে হয় মজা। অনেক ধন্যবাদ তোমাকে।