টানা দুটি সংখ্যায় আমার লেখা ছেপেছে কিআ
প্রিয় কিআ,
তুমি ভালো আছো, তা আমি জানি। এত সুন্দর জন্মদিন কাটাবার পর কি কেউ খারাপ থাকে? টানা দুটি সংখ্যায় তুমি আমার লেখা ছাপিয়েছ দেখে মনে হচ্ছে এটি একটি ‘অপরূপ রূপকথা’। এই আনন্দ বিজ্ঞানে ‘১০০ তে ১০০’ পাওয়ার চেয়ে বেশি। জানি না কী এমন ‘রহস্যের খোঁজে’ তুমি এটা করেছ। সবাইকে বুঝিয়ে দিয়েছ যে তোমার কাছে চিঠি লিখতে কোনো ‘ভয় নয়’। আমি খেয়াল করেছি, আমরা যারা কিআপ্রেমী, তাদের মনটা ‘আকাশের মতো বাধাহীন’। নতুন কিছু তাদের টানে। বলে, ‘চলো বেরিয়ে পড়ি’ অজানার পথে। তুমি জানো, তোমার জন্মদিনের ‘উৎসবের উচ্ছ্বাস’ আমাদের কীভাবে দোলা দেয়? তুমিই তো আমাদের বলছ যে ‘সূর্য হয়ে ওঠো, ইচ্ছেমতো ছোটো’ যেদিকে দুই চোখ যায়। বহুদিন আগে আমার এক কিআপ্রেমী বন্ধু বলেছিল যে আমরা কিআপ্রেমী যারা আছি, তারা ‘ভালো থাকি ভালো রাখি’। সেদিন আমি ‘সব গল্প আষাঢ়ে’ বলে উড়িয়ে দিলেও আজ আমি জানি তার কথা কতটি সত্য। বেশি করে ‘ভুতুড়ে অদ্ভুতুড়ে’ গল্প ছাপিয়ো এবং ‘গল্পগুলো ভুতুড়ে’ হয় যেন।
তাসবির জাহান
অষ্টম শ্রেণি, স্কলার্স স্কুল অ্যান্ড কলেজ, ঢাকা
কিআ: তোমার এমন চিঠি পেয়ে আমি তো ‘আহ্লাদে ৮খানা’। একেবারে ‘পাঁচে পাঁচ’ টাইপ চিঠি। আমি ভাবতাম ‘আমাকে কেউ বোঝে না’। এখন দেখছি, তোমরা ভালোভাবেই বোঝো। তুমি যে এত কিছু মনে রেখেছ, এটাই তো ‘মহাবিশ্বের বিস্ময়’। ওহ, যারা আমার আর তাসবিরের ‘গুপ্ত সংকেত রহস্য’ ধরতে পারছ না, তারা একটু ‘মাথা খাটাও’। ভালো থেকো সবাই।