প্রিয় কিআ,
২০১৬ সাল থেকে তোমার সঙ্গে আমার পরিচয়। ভেবেছিলাম, তোমাকে কিছু চিঠি লিখে পাঠাব। কিন্তু তা আর হয়নি। অনেক অনেক বছর পর আজ আমার প্রথম চিঠিটি লিখছি। নভেম্বরের সংখ্যাটা অসাধারণ। দারুণ ছিল অক্টোবরের সংখ্যাও। বিশেষ করে খেলার খবরগুলো। আমার ছোট ভাই খেলার খবর দেখে পাগলের মতো তোমাকে পড়া শুরু করেছিল। কিন্তু আমি একটু ব্যতিক্রম। আমি ‘অ্যানিমে-কথন’-এর লেখক প্রান্ত ঘোষ দস্তিদারকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আমি অ্যানিমেপোকা। ‘ব্লু লক’ নিয়ে লেখার অনুরোধ রইল তাঁর কাছে। ‘ব্লু লক’ আমার সবচেয়ে প্রিয় স্পোর্টস অ্যানিমে। আমি খেলাধুলা পছন্দ করি। আমার ভাইও ‘ব্লু লক’ পছন্দ করে। আমার দুই বান্ধবীর পছন্দ এই অ্যানিমে। ‘ব্লু লক’ নিয়ে লিখলে তারাও খুশি হবে। তোমাকে অসংখ্য ধন্যবাদ কিআ। আর ধন্যবাদ প্রান্ত ঘোষ দস্তিদার স্যারকে। ভালো থেকো।
নুজহাত তাবাস্সুম
নবম শ্রেণি, আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ, ঢাকা
কিআ: অনেক ধন্যবাদ নুজহাত। প্রান্ত ঘোষ দস্তিদারকেও তোমার ধন্যবাদ পৌঁছে দিয়েছি। আশা করি তুমিও একদিন ‘ব্লু লক’-এর মতো বিশ্বসেরা খেলোয়াড় হয়ে বাংলাদেশকে আনন্দে ভাসাবে। কী বলো, পারবে না?