প্রিয় কিআ,
আচ্ছা, গাছ না কেটে যদি অন্য কিছু দিয়ে আমাদের প্রয়োজন মেটানো যেত, তাহলে কেমন হতো? ধরো, যদি কাঠের বিকল্প কোনো প্রযুক্তি আবিষ্কার করা যেত, যেগুলো কাঠের মতোই কাজ করত? তাহলে আমাদের আর গাছ কাটার কোনো প্রয়োজনই থাকত না। আমাদের পরিবেশও হতো সুন্দর। আর পৃথিবীর উষ্ণতাও কমে যেত। কী ভালোই না হতো! আমি এই সম্পর্কে ভাবছি। তবে তোমার দায়িত্ব হলো আমার এই ভাবনা সবাইকে জানিয়ে দেওয়া। যাতে আরও অনেকে বিষয়টি নিয়ে ভাবে। আমাদের তো ভাবতে হবে। কারণ, আমরা দেশ ও জাতির ভবিষ্যৎ। ভালো থেকো।
ফাহমিদা হোসাইন
ষষ্ঠ শ্রেণি, বনশ্রী ন্যাশনাল আইডিয়াল হাইস্কুল, ঢাকা
কিআ: ঠিক। আমাদের অবশ্যই এ নিয়ে ভাবতে হবে। অবশ্য হুট করে কাঠের ব্যবহার কমিয়ে ফেলা কঠিন। কিন্তু পৃথিবীর উষ্ণতা কমানোর পদক্ষেপও আমাদেরই নিতে হবে। শুরুটা করতে পারি প্লাস্টিকের ব্যবহার কমানোর চেষ্টা দিয়ে। আমার মনে হয়, তোমার ভাবনা বাকিদেরও এ নিয়ে ভাবতে উৎসাহ দেবে। ধন্যবাদ তোমাকে।
প্রিয় কিআ,
আমি ক্র্যাফট করতে অনেক পছন্দ করি। তাই ডিসেম্বরের ছুটিতে আমি কিছু জিনিস বানিয়ে ফেলেছি (যেমন স্টিকার, কলমদানি, কার্ড, গিফট প্যাকেট ইত্যাদি)। বেশির ভাগই মোটা শক্ত কাগজ, প্লাস্টিক ও পলিথিন দিয়ে বানানো। তাই এসবের ছবিও পাঠালাম। আশা করি, জিনিসগুলো তোমার পছন্দ হয়েছে। ও হ্যাঁ, তুমি কে-পপ নিয়ে কিছু লেখা ছেপো। ভালো থেকো।
সাঈদা ওয়াজিহা খান
চতুর্থ শ্রেণি, বিদ্যাময়ী সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়, ময়মনসিংহ
কিআ: দারুণ! কীভাবে বানালে? তুমি কিন্তু লিখে আমাদের শেখাতে পারো। খুব সুন্দর হয়েছে তোমার কাজ। চালিয়ে যাও। ভালো থেকো।