‘আমার ছেলেটা কোথায় গেল, এখনো খোঁজ পাওয়া গেল না। গদ্দভেরা!’
‘আমি পুরোপুরি চেষ্টা করছি রিঙ্কুকে খোঁজার। সব ফোর্সই রিঙ্কুকে খুঁজছে। যতই হোক, আমার ভাই তো!’ ‘ভাই! তুমি তো আমার ছেলে নামের কলঙ্ক। পুলিশ হয়েও খুঁজে বের করতে পারলে না। পাঁচ লাখ টাকা অলরেডি অপহরণকারীদের দিয়েছি। আরও ১০ লাখ টাকা চাচ্ছে। কিন্তু আমার রিঙ্কুকে দিচ্ছে না।’
শিহাব মাথাটা নিচু করে পাথরের মতো নিশ্চুপ হয়ে দাঁড়িয়ে আছে।
‘পুলিশ হয়েও লজ্জা লাগে না তোমার? অন্য সবার কথা বাদ দাও। ও তো তোমার নিজের ভাই। তা-ও খুঁজে বের করতে পারছ না। নিজেকে আবার পরিচয় দাও পুলিশ অফিসার শিহাব নামে। ছি!’
এমন সময় সেখানে ছয়জন পুলিশ উপস্থিত হলো। তাদের একজন বলল, ‘স্যার, রিঙ্কুুর কিডন্যাপারের পরিচয় পাওয়া গেছে।’ শিহাবের বুকটা ধক করে উঠল। কারণ, সেই রিঙ্কুর কিডন্যাপার।