
২০১০ সালে পৃথিবীকে চমকে দেয় জর্ডান রোমেরো। মাত্র ১৩ বছর বয়সে সবচেয়ে কম বয়সে পৃথিবী শীর্ষ মাউন্ট এভারেস্টে পা রাখে সে। ২০০৩ সালে ১৫ বছর বয়সে শীর্ষ ছোঁয়া কিশোর মিং কিপার রেকর্ড ভাঙে সে। শুধু তাই নয়, জর্ডান ২০১১ সালে সবচেয়ে কম বয়সে ভিনসন ম্যাসিফ জয় করে।

২০১১ সালের ডিসেম্বর মাসে মাত্র ১৫ বছর ৫ মাস ১২ দিন বয়সে সাত মহাদেশের সর্বোচ্চ সাতটি চূড়া জয় করে সর্বকনিষ্ঠ সেভেন সামিট জয়ী হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করেছে। ১৯৯৬ সালের ১২ জুলাই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায় জর্ডান জন্মগ্রহণ করে।


জর্ডানের মতোই ২০১৪ সালে ১৩ বছর ১১ মাস বয়সে এভারেস্ট জয় করে চমকে দেয় ভারতের স্কুলছাত্রী মালাভাত পূর্ণা। নারীদের মধ্যে সবচেয়ে কম বয়সী পূর্ণা পৃথিবীর সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গে ওঠে। পূর্ণা স্কুলে ষষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ে।

পূর্ণার সঙ্গে তার সহপাঠী সাধানপাল্লি আনন্দ কুমার এভারেস্ট জয় করে। বলা হয়, ১৬ বছরের আনন্দ ভারতের প্রথম এভারেস্টজয়ী দলিত (জন্ম ও পেশাগত কারণে বৈষম্য আর বঞ্চনার শিকার মানুষ) কিশোর। প্রায় এক বছরের প্রস্তুতি শেষে পূর্ণা আর আনন্দ এভারেস্ট জয় করে।